" হ্যা, পর্যাপ্ত ঘুমের কথাই বলা হয়েছে।
কার কতটা ঘুমের প্রয়োজন, সেটা ব্যক্তি-বিশেষের উপর নির্ভর করে। অধিকাংশ নবজাত শিশু দিনে ১৬ থেকে ১৮ ঘন্টা ঘুমায়; ১-৩ বছর বয়সি ছেলে-মেয়েরা প্রায় ১৪ ঘন্টা এবং ৩-৪ বছর বয়সি ছেলে-মেয়েরা প্রায় ১১ অথবা ১২ ঘন্টা ঘুমায়। স্কুলে যায় এমন ছেলে-মেয়েদের অন্ততপক্ষে ১০ ঘন্টা, কিশোর-কিশোরীদের প্রায় ৯ অথবা ১০ ঘন্টা এবং প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
কিন্তু একটানা যদি ঘুমের ঘাটতি চলতে থাকে তবে শরীরের উপরে এর খুব নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
এক্সেটার ইউনিভার্সিটির স্পোর্ট এন্ড হেলথ সায়েন্স বিভাগের শিক্ষক ড. গেভিন বাকিংহাম বলেছেন, ঘুম কম হলে মানুষের কগনিটিভ ফাংশান বা নতুন জিনিস শেখার ক্ষেত্রে ক্ষতি হয়।
ঘুমের ঘাটতির নেতিবাচক প্রভাবে এমনকি অনেক সময় সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রেও ব্যক্তি দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ভুগতে পরে বলে জানালেন ড. বাকিংহাম।
তাই, দেহ ও মনের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় পর্যাপ্ত ঘুমের কোনো বিকল্প নেই। "
বেশি করে হাসুন এবং সুস্থ থাকুন
হাসিখুশি থাকার আছে অনেক সুফল। হাসলে আপনার মন তো ভালো থাকবেই, সেইসঙ্গে ভালো থাকবে আপনার শরীরও। কী, চমকে গেলেন তো! কথা কিন্তু সত্যি। বিশ্বাস না হলে হাসিখুশি থেকেই দেখুন না-
১. গবেষণায় পাওয়া যায় যে সকল মানুষেরা বেশি হাসে তাদের হার্টের সমস্যা তুলনামূলক ভাবে খুব কম এবং যারা কম হাসেন তাদের হার্টের সমস্যা হয়ে থাকে। তাছাড়া যারা বেশি হাসতে পারেন না তারা তাদের ব্যক্তিগত জীবনেও নানা রকমের সমস্যায় থাকেন।
২. হাসি মানসিক চাপ দূর করে থাকে। তাই যখনই যেমন অবস্থায় থাকুন না কেন মন ভালো রাখতে ও মানসিক চাপ দূরে রাখতে হাসুন।
৩. হাসি সম্পর্কের ত্রুটি দূর করে। হাসি মানুষকে একে অপরকে কাছাকাছি রাখতে সাহায্য করে থাকে। যে কোন ধরণের রাগ দূর করতে সুন্দর একটি হাসির উপকারিতা অনেক বেশি। হাসি আপনার মনের সমস্ত দুশ্চিন্তা দূর করবে ও আপনাদের সম্পর্ক ভালো রাখতে সাহায্য করবে।
৪. কাজ যেমনই হয়ে থাকুক না কেন সেই কাজটিকে আনন্দের সাথে করার চেষ্টা করুন। কর্মক্ষেত্রে দুর্দান্ত উপায়ে, দলবদ্ধভাবে ও মানসিক ভাবে শক্তি নিয়ে কাজ করতে হাসি খুশি থাকা খুবই জরুরী।
৫. হাসি আপানর দেহকে ক্যান্সার রোগ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করবে। আমেরিকার ক্যান্সার ট্রিটমেন্ট সেন্টারে ক্যান্সার রোগীদের হাসানোর জন্য বিশেষ থেরাপি দেয়া হয়ে থাকে। যা একজন ক্যানসার রোগীর দেহের ব্যথা দূর করে ও মন ভালো রাখে।
বিশুদ্ধ পানি পান করুন
কিছু কিছু দেশে পরিবারের জন্য বিশুদ্ধ জল সরবরাহ করা রোজকার বিষয়। কিন্তু, পৃথিবীর যেকোনো জায়গায়ই বিশুদ্ধ জল পাওয়া সেই সময় কঠিন হয়ে উঠতে পারে, যখন বন্যা, ঝড়, পাইপ ভেঙে যাওয়া অথবা অন্যান্য কারণে জলের প্রধান উৎস দূষিত হয়ে পড়ে। জলের উৎস যদি নিরাপদ না হয় এবং জল সঠিকভাবে সংরক্ষণ করে রাখা না হয়, তা হলে এতে রোগজীবাণু জন্মাতে পারে ও সেইসঙ্গে কলেরা, প্রাণনাশক ডায়েরিয়া, টাইফয়েড, হেপাটাইটিস এবং অন্যান্য সংক্রামক রোগ হতে পারে। একটা পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রতি বছর ১৭০ কোটি লোক ডায়েরিয়ায় আক্রান্ত হয় আর এর একটা প্রধান কারণ হল, দূষিত জল পান করা।
Comments
https://m.facebook.com/permalink.php?story_fbid=1964769586887187&id=1963978123633000
Excuse me, it is plagarized. Serey do not allow user to post unquality or plagarize article here.